বাতায়ন24.কম
রবিবার, মার্চ 26, 2023
কোন ফলাফল নেই
সমস্ত ফলাফল দেখুন
কোন ফলাফল নেই
সমস্ত ফলাফল দেখুন
কোন ফলাফল নেই
সমস্ত ফলাফল দেখুন
বাতায়ন24.কম
কোন ফলাফল নেই
সমস্ত ফলাফল দেখুন
মূলপাতা মূলপাতা শিশুতোষ রুপকথার কাহিনী

রাজা ও রাজকন্যার গল্প

batayan24 দ্বারা batayan24
নভেম্বর 16, 2020
ভিতরে রুপকথার কাহিনী
0 0
0
0
শেয়ার
384
অবলোকন
ফেসবুকে ভাগ করুনটুইটারে শেয়ার করুন
শেয়র করুন

সম্পাদনায় : নাহিয়ান সরকার

আজ আমরা একটি গল্পটি বলব তা অনেক দিন আগের গল্প। তখন সোমগিরি রাজ্যের রাজা ছিলেন ভীষম শক্তিশালী ও পরাক্রমশালী।

তার সাহসিকতা ও রনকৌশলের কারনে আশে পাশের সব রাজ্য তার অধীনে চলে আসে, এবং তিনি হয়ে উঠেন সেই বিশাল রাজ্যের রাজা। তার রাজ্য অন্যান্য রাজ্য থেকে ধন সম্পদ আর ঐশ্বর্য্যে পরিপূর্ন ছিল এবং তার শাসনাধী সমগ্র রাজ্যে ছিল সুখ আর শান্তিময়।

এত ক্ষমতাধর হয়েও সোমগিরির রাজা ছিলেন ভীষণ দয়ালু। দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি তার ছিল অসীম ভালবাসা। প্রজাদের সুখ-দুঃখ আনন্দ-বেদনা নিয়েই তিনি সারাক্ষণ ভাবতেন। ফলে সেই রাজ্যের মানুষেরা ছিল খুব সুখি। কোনো কিছুর অভাব ছিল না তাদের। তারাও তাদের রাজাকে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসতেন।

এমন হলে কী হবে! এত শক্তি যে রাজার, এত সম্পদে পরিপূর্ণ যার ভান্ডার, এত বিশাল আর মহৎ যার মন, সেই মনের গভীর কোণে ছিল এক নিদারুণ বেদনা। দারুণ অসুখি ছিলেন সেই রাজা। সব থেকেও তার যেন কিছুই নেই। তিনি যেন ভীষণ একা। সারাদিন আনমনা হয়ে থাকেন।

shutterstock

কারণ রাজার একমাত্র সন্তান, এই রাজ্যের রাজকন্যা খুব অসুস্থ। সে দাঁড়াতে পারে না, বসতে পারে না আর কথাও বলতে পারে না। দিনরাত কেবলই তাকে বিছানায় শুয়ে থাকতে হয়। রাজকন্যার বয়স পনের হলেও, তাকে দেখতে এখনও শিশুটির মতোই লাগে। সবার মতো সে চলাফেরা করতে পারে না, মনের কথা বলার কোনো ভাষাও নেই তার। ক্ষুধা পেলেও কাউকে জানাতে পারে না। জীবিত থেকেও সে যেন মৃত। সবার মাঝে থেকেও সে যেন সবার থেকে দূরে।

এভাবেই দিন যায়, মাস যায়, বছর পেরোয়। ঘুরতে ঘুরতে আরো কয়েকটা বছরও চলে যায়। রাজ্যের সব বড় বড় ডাক্তার, কবিরাজ, হেকিম-বৈদ্যদের পালা শেষ। দূর-দূরান্তের রাজ্য থেকেও বড় বড় ডাক্তারদের ঘোড়ার গাড়িতে করে নিয়ে আসা হল। কিন্তু কিছুতেই কিছু হল না। সকলেরই এক কথা, এ অসুখ কিছুতেই সারবার নয়।

শেষে রাজা আর কী করেন! মনের দুঃখে যেন সব কিছুই ভুলে গেলেন। ভুলে গেলেন তার প্রাণপ্রিয় দেশের কথা, প্রজাদের কথা, এমনকি ভুলে গেলেন আহার-নিদ্রার কথাও। তারপর একদিন রাতের অন্ধকারে কাউকে কিছু না বলে বেরিয়ে পড়লেন রাজপ্রাসাদ থেকে। সবাই যখন গভীর ঘুমে অচেতন, তখন পোশাক পাল্টে চলে গেলেন রাজ্য ছেড়ে।

এমনি করে দিন যায়, মাস যায়, কেউ আর রাজার কোনো সন্ধান পায় না।

ঘুরতে ঘুরতে বছরখানেক পরে রাজা এসে পড়লেন এক জঙ্গলে। সে কী ভয়ংকর জঙ্গল! বাঘ ভাল্লুক আর নানা বিষাক্ত সাপে পরিপূর্ণ সেই জঙ্গল। এদিকে রাজার ভীষণ ক্ষুধা পেয়ে গেল। খাদ্যের সন্ধানে রাজা ঘুরে বেড়াতে থাকেন এদিকে সেদিকে। কিন্তু বনের ভেতরে এত গাছ, কোনো গাছে কোনো ফল নেই। অনাহারে-তৃষ্ণায় রাজার প্রাণ যায় যায়। শেষে ক্লান্ত হয়ে এক গাছের নিচে বসে পড়লেন রাজা।

ঠিক সেই সময় গাছের পাশ দিয়ে কলসি কাঁখে যাচ্ছিল এক ছোট্ট মেয়ে। কী সুন্দর মিষ্টি দেখতে! ছোট্ট ফুটফুটে গোলাকার মুখে দুটি বড় বড় চোখ। আর সেই চোখে যেন রাজ্যের কৌতূহল।

রাজা তো ভীষণ অবাক। কী আজব ব্যাপার! এই ভয়ঙ্কর জঙ্গলে এত সুন্দর ছোট্ট মেয়ে এল কোথা থেকে? রাজা মেয়েটিকে ডাকলেন। মানুষের কন্ঠ শুনে মেয়েটি তো প্রথমে অবাক। পরে রাজাকে দেখতে পেয়ে এগিয়ে গেল। মেয়েটি এগিয়ে যেতেই রাজা বললেন- “মা, দারুণ তৃষ্ণা পেয়েছে। একটু জল খাওয়াবে?”
মেয়েটি জল দিতেই রাজা যেন প্রাণে বাঁচলেন। তারপর বললেন, “কে তুমি মা? এই ভয়ঙ্কর জঙ্গলে একা একা কী করছ? এখানে এলে-ই বা কোথা থেকে?”

মেয়েটি জানাল, এই জঙ্গলের মধ্যেই একটা ছোট্ট কুটিরে মেয়েটি তার মায়ের সঙ্গে থাকে। বাবা মারা গিয়েছেন জন্মের আগেই। আগে মা আর মেয়ে দুজনে জঙ্গল থেকে ফুল তুলে মালা গেঁথে বিক্রি করত। মা অসুস্থ বলে, এখন তাকে একা-একাই সব কাজ করতে হয়। সারাদিন ফুল বিক্রি করে পানি নিয়ে বাড়ি ফিরছিল মেয়েটি। আর তখনই রাজার সঙ্গে দেখা।
মেয়েটির কথা শুনে ভীষণ দুঃখ হল রাজার। এত ছোট্ট একটি মেয়ে, অথচ কত কষ্টের জীবন তার! মেয়েটির মাথায় হাত বুলিয়ে দিলেন রাজা।
এই অভাবিত স্নেহে মেয়েটি একেবারে বিগলিত হয়ে পড়ল। সে কখনও তার বাবাকে দেখেনি। এই লোকটিকে দেখে তার নিজের বাবার কথা মনে পড়ে গেল।

বাড়ির পাশে তার বয়সী মেয়েদের সে দেখেছে, তাদের বাবারা তাদের কত আদর করে। মেলা থেকে কত কী কিনে এনে দেয়। কী সুন্দর বাড়িতে ঢুকেই ‘মা’, ‘মা’ বলে ডাকতে থাকে। কই, তাকে তো কেউ এভাবে ডাকে না। কতদিন সে লুকিয়ে লুকিয়ে কেঁদেছে।

আজ এই অপরিচিত লোকটিকে দেখে তার মনে হল, তার বাবা বুঝি এমনই ছিল। তার বাবা থাকলে তাকে বুঝি এভাবেই মা বলে ডাকত! চোখ দুটো ছলছল করে উঠল মেয়েটির। সে রাজাকে বলল, “চলুন আমাদের বাড়িতে। আমার মা আপনাকে দেখে খুব খুশি হবেন।”

মেয়েটির কথায় রাজা কেমন যেন অভিভূত হয়ে গেলেন। মেয়েটির সঙ্গে তাদের বাড়িতে গিয়ে দেখেন, একটি জীর্ণ কর্নকুটির। ভেতরে একটা পাটি বিছিয়ে শুয়ে আছে এক অসুস্থ নারী। মেয়েটি মায়ের সঙ্গে রাজার পরিচয় করিয়ে দিল। মেয়েটির মায়ের সঙ্গে অনেক কথা হল রাজার।
রাজা কিন্তু নিজের পরিচয় দিলেন না। কেউ বুঝতেই পারল না যে, তিনি আসলে একজন পরাক্রমশালী রাজা।

কথা প্রসঙ্গে রাজা জানলেন, এই মেয়েটির জন্ম আর তার নিজের মেয়ের জন্ম একই দিনে। ভীষণ কৌতুহল হল রাজার। মেয়েটির প্রতি তার আরও তীব্র মমতা তৈরি হল। সে সারাক্ষণ মেয়েটির সঙ্গে সঙ্গে থাকে।

তার সঙ্গে গল্প করে। তার জন্য বন থেকে ফুল কুড়িয়ে আনে। শেষে ফুল দিয়ে মেয়েটি মালা গাঁথে। এমনি করেই দিন যায়। মেয়েটিকে পেয়ে রাজা যেন সব দুঃখ ভুলে গেলেন। মেয়েটিও যেন ভীষণ খুশি। এই মানুষটিকে সেও এক সময় ‘বাবা’ বলে ডাকতে শুরু করে দিল।

এদিকে এক রাক্ষস টের পেয়ে যায় ব্যাপারটি। সে ভাবে, এমন করে তো আর চলতে দেওয়া যায় না। এভাবে চলতে থাকলে তো একদিন সমস্ত সত্যটাই বের হয়ে আসবে। যা করার, এক্ষুণি করতে হবে। সবার আগে মেয়েটার ঘাড়ই মটকাতে হবে।
যেই ভাবা সেই কাজ। একদিন বন থেকে রাজার ফিরতে দেরি হয়ে যায়।

ওদিকে সন্ধ্যাও ঘনিয়ে আসে। বাবা তো ফিরছে না। দুশ্চিন্তায় মেয়েটি ছোটাছুটি করতে থাকে। ঘর থেকে বাইরে বেরিয়ে খুঁজতে থাকে বাবাকে। সেই সুযোগে রাক্ষসটি এসে মেয়েটির উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। মেয়েটি তো ‘বাবা’ ‘বাবা’ বলে চিৎকার শুরু করে দেয়। আর ঠিক সেই সময়েই রাজা এসে উপস্থিত। রাক্ষস বধের মন্ত্রও তার আগেই জানা। বহু দুষ্টু রাক্ষসকেই এর আগে উচিৎ শিক্ষা দিয়েছেন তিনি।
তিনি সরাসরি আক্রমণ করলেন রাক্ষসকে। আর যায় কোথায়, দুজনের মধ্যে শুরু হয়ে গেল তুমুল যুদ্ধ। শেষ পর্যন্ত মন্ত্রের জোরে জয় হল রাজারই।

রাজা যখন রাক্ষসকে প্রাণে বধ করতে গেলেন, তখন রাক্ষস কেঁদে-কেটে কাকুতি-মিনতি করে বলল, “হে পরাক্রমশালী রাজাধিরাজ, দয়া করে আমাকে প্রাণে বধ করবেন না।
তারচেয়ে বরং আমাকে আজীবন দাস বানিয়ে রাখুন। বিনিময়ে আমি আপনাকে এমন এক সত্য বলব,যার কারণেই আপনার এত কষ্ট।
কী সত্য? রাজকন্যার অসুখের পেছনে কোনো সত্য আছে নাকি? রাজার বেশ কৌতুহল হল। তিনি রাক্ষসের প্রস্তাবে রাজি হলেন। তাকে না মেরে জানতে চাইলেন, সেই সত্যের ইতিহাস। রাক্ষসটি তখন বলতে শুরু করল।

এই রাক্ষসের মা তক্ষোকিনী রাক্ষসী। তাকে মন্ত্রবলে বধ করেন রাজা। অপরাধ- রাজ্যের প্রজাদের ক্ষতিসাধন। তখন এই রাক্ষস প্রতিজ্ঞা করে, মায়ের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার। সবকিছুর বিনিময়ে হলেও রাজার ক্ষতিসাধন সে করবেই।
আর সে জন্যই রাজার স্ত্রী যখন সন্তানসম্ভবা, তখন সে জাদুবলে রানীর গর্ভ থেকে রাজকন্যাকে সরিয়ে এই কুটিরের নারীর গর্ভে স্থাপন করেন। রাজকন্যার জন্ম হয় এই কুটিরে।
এই মেয়েটি-ই আসলে রাজার মেয়ে, রাজকন্যা। ওদিকে রাজার ঘরে জন্ম নেওয়া অসুস্থ শিশুটি আসলে রাজকন্যার অর্ধাংশ। ওদের দুজনকে যদি কোনো পূর্ণিমার রাতে এক বিছানায় শোয়ানো যায়, তবে তারা দু’য়ে মিলে সম্পূর্ণ মানুষে পরিণত হবে।

রাক্ষসের কথা শুনে রাজা মেয়েটিকে বুকে জড়িয়ে নিলেন। মেয়েটিও তার মাকে নিয়ে ফিরে এল রাজপ্রাসাদে। বহুদিন পর রাজাকে পেয়ে প্রজারাও ভীষণ খুশি। সঙ্গে রাজকন্যা পাওয়ার খবরে তাদের তো আনন্দ আর বাঁধ মানলো না।

তারপর এক পূর্ণিমা রাতে দুই রাজকন্যাকে এক বিছানায় শোয়ানো হল। পরদিন সকালে দেখা গেল, ঘর থেকে বের হয়েছে এক অনিন্দ্য সুন্দরী রাজকন্যা। দিন দিন সে বিদ্যা-বুদ্ধিতেও তার পারঙ্গমতার পরিচয় দিতে লাগল। রাজকন্যার রূপ-গুণের প্রশংসা ছড়িয়ে পড়ল দেশ দেশান্তরে। রাজা-রাজকন্যা-প্রজা সবাই মিলে সুখে-শান্তিতে দিন কাটাতে লাগল।

আর সেই দুষ্ট রাক্ষস? রাজার দাস হয়ে দিনরাত তাকে করতে হয় শক্ত শক্ত কাজ। এভাবেই সে তার অন্যায়ের প্রায়শ্চিত্ত করতে থাকে।

আজ আমাদের রুপকথার গল্প এখানেই শেষ পরবর্তি গল্পের জন্য চোখ রাখুন সাহিত্য পত্রিকা বাতায়ন24

Tags: রাজা ও রাজকন্যার গল্প

অনলাইন সাহিত্য পত্রিকা বাতায়ন24-Subscribe করার জন্য ধন্যবাদ

Unsubscribe
আগের পোস্ট

দই ইলিশ

পরের পোস্ট

“করোনা আর জিগাইও না”

batayan24

batayan24

অনলাইন বাতায়ন24 নব দিগন্তে সত্য হোক উন্মোচন

পরের পোস্ট

"করোনা আর জিগাইও না"

সব সময়ের জনপ্রিয়

  • চলমান
  • মন্তব্য
  • সর্বশেষ

চা বানানোর কয়েকটি সহজ নিয়ম

সেপ্টেম্বর 3, 2022

ময়মনসিংহ গীতিকা : লোকজীবনের স্বরূপ অন্বেষণ

সেপ্টেম্বর 3, 2022

সৈয়দপুরে কনের সাথে জোর পূর্বক অশ্লীল ছবি তুলে টাইগার বাহিনী’র প্রতারনা

অক্টোবর 29, 2021

দ্বীন শিক্ষার গুরুত্ব ও ফজীলত

সেপ্টেম্বর 3, 2022

ত্বক ও চুলের জন্য টক দইয়ের ঘরোয়া প্যাক

সেপ্টেম্বর 3, 2022

আর্তনাদ

2
ফাইল ফটো

মা

2

প্রজন্ম থেকে বলছি

2
ছবি : সংগৃহিত

কক্সবাজারের রামুতে ব্রাজিল ভক্তের বিষপান

2

একটা নদীর গল্প ছিল

2
বাঘারপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসা ইমামের মৃত্যু

বাঘারপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসা ইমামের মৃত্যু

মার্চ 25, 2023
সৈয়দপুর-নীলফামারী

সৈয়দপুরে চার প্রতিষ্ঠানের ১৬ হাজার টাকা জরিমানা

মার্চ 25, 2023
মতলব উত্তরে গণহত্যার দিবস পালিত

মতলব উত্তরে গণহত্যার দিবস পালিত 

মার্চ 25, 2023

বাংলাদেশ বিমানের ইমেইল সার্ভার এখনও হ্যাকারদের দখলে ; দাবি ৫০ লাখ ডলার

মার্চ 25, 2023

আক্কেলপুরে গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা

মার্চ 25, 2023

সাম্প্রতিক প্রকাশিত

বাঘারপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসা ইমামের মৃত্যু

বাঘারপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসা ইমামের মৃত্যু

মার্চ 25, 2023
সৈয়দপুর-নীলফামারী

সৈয়দপুরে চার প্রতিষ্ঠানের ১৬ হাজার টাকা জরিমানা

মার্চ 25, 2023
মতলব উত্তরে গণহত্যার দিবস পালিত

মতলব উত্তরে গণহত্যার দিবস পালিত 

মার্চ 25, 2023

বাংলাদেশ বিমানের ইমেইল সার্ভার এখনও হ্যাকারদের দখলে ; দাবি ৫০ লাখ ডলার

মার্চ 25, 2023

আক্কেলপুরে গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা

মার্চ 25, 2023

রমজানের প্রথম জুমায় সারাদেশের মসজিদগুলো ছিল উপচে পরা মুসল্লির সমাগম

মার্চ 25, 2023
বিবিসি

তিউনিসিয়া উপকূলে গত দু’দিনে পাঁচটি নৌকাডুবির ঘটনা ; নিখোজ ৬৭

মার্চ 25, 2023

নীলফামারীতে জমি নিয়ে বিরোধ সংঘর্ষে আহত ১৩

মার্চ 25, 2023

আগামীকাল মহান স্বাধীনতা দিবসের কার্যক্রম

মার্চ 25, 2023

রোজা রেখে কী করা যাবে ও যাবে না

মার্চ 25, 2023

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম

Facebook Page

Twitte

Instagram

Linkedin

Yiutube

বাতায়ন24.কম

সম্পাদকঃ আবুল কাশেম পাটোয়ারী। বার্তা সম্পাদকঃ খোরশেদ আলম বিপ্লব। নির্বাহী সম্পাদকঃ তানভীর আহমেদ। প্রকাশকঃ আজম পাটোয়ারী। প্রকাশক কর্তৃক দক্ষিন টরকী,মতলব উত্তর,চাঁদপুর থেকে প্রকাশিত।

WhatsApp: +880-1834-986850
E-mail: [email protected]
প্রযুক্তি সহায়তা : মোহাম্মদ আরিফ হোসেন

  • Batayan24.com
  • Privacy Policy
  • কাব্য সমগ্র
  • জীবন ব্যবস্থা
  • নারী আলাপন
  • ফটো গ্যালারী
  • ব্যবহারের শর্তাবলি
  • শিশুতোষ
  • সপ্তাহের আলোচিত খবর
  • সম্পাদকীয়
  • সাহিত্য সম্ভার

© ২০২০-২০২৩ সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত - অনলাইন পত্রিকা বাতায়ন২৪ডটকম (R. D. M. Media & Publishing).

  • সপ্তাহের আলোচিত খবর
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য পরামর্শ
  • বাংলার বই
  • সাহিত্য সম্ভার
  • কাব্য সমগ্র
  • শিশুতোষ
  • সম্পাদকীয়
    • বিশেষ কলাম
  • আমাদের সম্পর্কে
    • Privacy policy
কোন ফলাফল নেই
সমস্ত ফলাফল দেখুন

© ২০২০-২০২৩ সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত - অনলাইন পত্রিকা বাতায়ন২৪ডটকম (R. D. M. Media & Publishing).

ফিরে আসার জন্য স্বাগতম!

Sign In with Facebook
OR

নীচে আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করুন

Forgotten Password?

নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি!

Sign Up with Facebook
OR

নিবন্ধন করতে নীচের ফর্মগুলি পূরণ করুন

সমস্ত ক্ষেত্র প্রয়োজন প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার করুন

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করতে আপনার নাম বা ইমেল লিখুন.

প্রবেশ করুন