ফেরারী প্রিন্স
একটা প্রেমের আশীর্বাদে আশীষ হয়ে-
-নিয়মতান্ত্রিক ক্ষয়কে জয় করতে গিয়ে
-মানব দেহের বিকার কমাতে সেকালে নেতিবাচক মনোভাব পোষণের ধারণাটা অমূলক ছিল না।
তারা জাত-ধর্ম নির্বিশেষে মানুষের আস্থার ঠিকানা হিসাবে পরিণত বয়স হিসাব কষতে অনেকটা ত্রিকোণমিতির সূত্রগুলোর জানান দিতেন।
যদি হাতের রেখা,
পায়ের ছাপ স্পষ্ট দেখতে হতো,
তাহলে সজ্জন সম্মূখে জল ঢেলে তার উপর হাটতেও দিতে পিছপা হতেন না।
যদি ও তা কুসংস্কারের উপর ভিত রচিত হয়েছে,
কিছু অকুণ্ঠ বাড়াবাড়ির কারণে।
বাড়ির উঠোনের ধারে ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে তৈরি উপসনালয়গুলো ঠিক আছে কি না!
তা-ও যাচাই-বাছাই করার জন্য-
দেন-দরবার করতে হলে তাও করে যেতো।
বিশ্বাসটা ছিলো অকল্পনীয় শিল্প সংস্কৃতি এবং একটা মজবুত দেয়াল জুড়ে গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করা।
যেখানে উৎপাদিত পণ্যের মধ্যে অন্যতম ছিলো –
কবি-সাহিত্যিক,সাংবাদিক,শিক্ষাবিদ,সমাজসেবক,বিচারক, সাংস্কৃতিবিদ,বুদ্ধিজীবি,ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার ও যুদ্ধবাজ একদল স্বনামধন্য কৃষক।