এবার ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার্থীদের অনলাইনে ফরম পূরণের সময় ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হল।
গেলোদিন ১ ফেব্রুয়ারি সোমবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ফরমপূরণের সময় বাড়িয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন ।
জারিকৃত বিজ্ঞপ্তিতে ও বিশ্লেষণে বলা হয়েছে , ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার্থীদের অনলাইনে ফরম পূরণের সময় ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হল। এ সময়ের মধ্যে অনলাইনে ফরমপূরণ অবশ্যই সম্পন্ন করতে হবে। করোনা মহামারি থেকে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষিত রাখতে এবার জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা হচ্ছে না। সব শিক্ষার্থীকে অটোপাস দেয়া হচ্ছে। তবে, অন্যান্য বছরের মতো শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট দেয়া হবে। তবে নম্বরপত্র (মার্কশিট) দেয়া হবে না। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সনদ দিতে ফরমপূরণের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা বোর্ডগুলো।
এদিকে, গত ২১ জানুয়ারি ফরম পূরণের জন্য অনলাইনে শিক্ষার্থীদের তথ্য দিয়ে সম্ভাব্য তালিকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। গত ২৩ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে অনলাইনে ফরমপূরণ করতে বলা হয়েছিল। সে সময় ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হল।
শিক্ষার্থীদের তথ্য দিয়ে ইলেকট্রনিক ফরম পূরণ করতে, প্রতিষ্ঠানগুলোকে ইআইআইএন ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে probabble list এ যেতে হবে এবং প্রিন্ট করে হার্ডকপিতে লালকালি ব্যবহার করে টিক চিহ্ন দিয়ে শিক্ষার্থী সিলেক্ট করতে হবে। হার্ডকপিতে probabble list এ চিহ্নিত শিক্ষার্থীর তথ্য মিলিয়ে কম্পিউটারে প্রদর্শনকৃত লিস্ট থেকে সিলেক্ট করতে হবে। খসড়া তালিকা বা Temporary list প্রিন্ট করে ভালোভাবে যাচাই করে প্রয়োজন হলে সিলেক্ট ও আনসিলেক্ট করা যাবে। ফাইনাল ক্যানডিডেট লিস্ট থেকে প্রতি পৃষ্ঠায় প্রতিষ্ঠান প্রধানকে স্বাক্ষর করতে হবে। ফাইনাল সাবমিট বাটনে ক্লিক না করলে ফরম পূরণ হবে না। আর ফাইনাল সাবমিট না হলে শিক্ষার্থীদের উত্তীর্ণ সনদ দেয়া হবে না।
মাদরাসাগুলোকে ইআইআইএন ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে probabble list এ যেতে হবে এবং প্রিন্ট করে হার্ডকপিতে লালকালি ব্যবহার করে টিক চিহ্ন দিয়ে শিক্ষার্থী সিলেক্ট করতে হবে। হার্ডকপিতে probabble list এ চিহ্নিত শিক্ষার্থীর তথ্য মিলিয়ে কম্পিউটারে প্রদর্শনকৃত লিস্ট থেকে সিলেক্ট করতে হবে। খসড়া তালিকা বা Temporary list প্রিন্ট করে ভালোভাবে যাচাই করে প্রয়োজন হলে সিলেক্ট ও আনসিলেক্ট করা যাবে। ফাইনাল ক্যানডিডেট লিস্ট থেকে প্রতি পৃষ্ঠায় মাদরাসা প্রধানকে স্বাক্ষর করতে হবে। ফাইনাল সাবমিট বাটনে ক্লিক না করলে ফরম পূরণ হবে না। আর ফাইনাল সাবমিট না হলে শিক্ষার্থীদের উত্তীর্ণ সনদ দেয়া হবে না।